Skip to main content

Posts

Showing posts from June, 2019

পাগল মন মন রে গানের লিরিক্স

কে বলে পাগল সে যেনো কোথায় রয়েছো কতই দূরে মন কেন এতো কথা বলে ও পাগল মন, মন রে মন কেন এতো কথা বলে মনকে আমার যত চাইযে বুঝাইতে মন আমার চায় রঙের ঘোড়া দৌড়াইতে পাগল মন রে মন কেন এতো কথা বলে ও পাগল মন, মন রে মন কেন এতো কথা বলে আমি বা কে আমার মনটা বা কে আজো পারলাম না আমার মনকে চিনিতে পাগল মন রে মন কেন এতো কথা বলে ও পাগল মন, মন রে মন কেন এতো কথা বলে আশি তোলায় সের হইলে চল্লিশ সেরে মণ মনে-মনে এক মন না হইলে মিলবে না ওজন পাগল মন রে মন কেন এতো কথা বলে ও পাগল মন, মন রে মন কেন এতো কথা বলে কে বলে পাগল সে যেনো কোথায় রয়েছো কতই দূরে মন কেন এতো কথা বলে ও পাগল মন, মন রে মন কেন এতো কথা বলে Bangla Ganer Lyrics, Bangla Gaan Lyrics, Bangla Song Lyrics, পাগল মন মন রে গানের লিরিক্স

Bangla Song Lyrics বাংলা গানের লিরিক্স

ও সাথীরে তুমি ছাড়া ভাল লাগেনে O Sathire Tumi Chara Valo Lagena Song Lyrics Bangla Ganer Lyrics ও সাথিরে.. তুমি ছাড়া ভাল লাগে না ও সাথিরে.. তুমি ছাড়া ভাল লাগে না তুমি যে আমারি শুধু যে আমারি চির দিন কাছে থাকো না ও সাথিরে.. তুমি ছাড়া ভাল লাগে না তুমি যে আমারি শুধু যে আমারি চির দিন কাছে থাকো না ও সাথিরে.. তুমি ছাড়া ভাল লাগে না O Amar Bondhu Go Chiro Sathi  ও আমার বন্ধু গো চির সাথী পথ চলার Bangla All Song Lyrics Bangla Ganer Kotha ও আমার বন্ধু গো চির সাথী পথ চলার তোমারই জন্য গড়েছি আমি মঞ্জিল ভালোবাসার এক সাথে রয়েছি দুজন এক ডোরে বাঁধা দুটি প্রাণ ছিঁড়বেনা কভু এই বাঁধন আসলে আসুক তুফান তুমি আমারই বলবো শতবার হাত দু’টি ধরেছি তোমার মানবো না কোনো বাধা আর শুনবো না কারো কথা যে আর মন্দ বলুক সমাজ তুমি আমারই, হায়, বলবো শতবার ও আমার বন্ধু গো চির সাথী পথ চলার, তোমারই জন্য গড়েছি আমি মঞ্জিল ভালোবাসার Onek Shadhonar Pore Ami Pelam Tomar Mon  অনেক সাধনার পরে আমি পেলাম তোমার মন অনেক সাধনার পরে আমি পেলাম তোমার মন পেলাম খুজে এভূবনে আমার আপনজন; তুমি বুকে টেনে

Tumi Amar Emoni Ekjon তুমি আমার এমনই একজন

তুমি আমার এমনি একজন যারে এক জনমে ভালোবেসে ভরবে না এ মন এক জনমের ভালোবাসা এক জনমের কাছে আসা একটু চোখের পলক পড়তে লাগে যতক্ষণ ভালোবাসার সাগর তুমি বুকে অথৈ জল তবু পিপাসাতে আঁখি হয়রে ছলছল আমার মিলনে বুঝি গো জীবন বিরহে মরণ বিরহে মরণ প্রাণের প্রদীপ হয়ে তুমি জ্বলছ নিশিদিন কোন মোহরে শোধ হবে গো এত বড় ঋণ আমার ভালোবাসার ফুলে তোমার ভরাবো চরণ Tumi Amar Emoni Ekjon তুমি আমার এমনই একজন

O Sathire Tumi Chara Valo Lagena ও সাথীরে তুমি ছাড়া ভালো লাগেনা

ও সাথী রে... তুমি ছাড়া ভালো লাগেনা ও সাথী রে... তুমি ছাড়া ভালো লাগেনা তুমি যে আমারি শুধু যে আমারি চির দিন কাছে থাকো না ও সাথী রে... তুমি ছাড়া ভালো লাগেনা ও সাথী রে... তুমি ছাড়া ভালো লাগেনা তুমি যে আমারি শুধু যে আমারি চির দিন কাছে থাকো না O Sathire Tumi Chara Valo Lagena

রম্য গল্প ক্রাশের মেসেজ Rommo Golpo

মোবাইলে টুং করে শব্দ হতেই দেখলাম ক্রাশ মেসেজ দিয়েছে।মেসেজ সিন করার আগেই খুশিতে রুমে দরজা বন্ধ করে ধুম ধারাক্কা থ্রিপিছ ডান্স দিলাম। ডান্সে এতই মশগুল ছিলাম যে আমার আম্মু দরজার ধাক্কাচ্ছে টেরই পাইনি। হঠাৎ আম্মুর চিৎকারে বাস্তবে ফিরে এলাম। কাঁচুমাচু মুখ করে দরজা খুলতেই আম্মু বলল কি করছিলি এতক্ষণ? তোর খালাম্মা এসেছে দেখা করে আয়। ভাবছিলাম ডান্স শেষ করে মেসেজ সিন করব। তা আর হলো না। গেলাম খালাম্মার সাথে দেখা করতে। খালা আমাকে দেখে রাজ্যের গল্প জুড়ে দিল। খালার গল্প শুনছি আর মনে মনে ভাবছি কি মেসেজ দিয়েছে আমার ক্রাশ। পাকা এক ঘন্টা পর খালাম্মার বকবকানি শেষ হলো। রুমে এসে যেই না মেসেজ সিন করতে যাব অমনি খালাতো বোন এসে বলল আপু তোমার মোবাইল টা দাও না গেমস খেলব। আম্মুর ভয় মোবাইল দিলাম। খালাতো বোন গেমস খেলে মোবাইলের চার্জ শেষ করে মোবাইল দিল। মেসেজ দেখা আর হলো না। মোবাইল চার্জে বসিয়ে মেসেজ সিন করতে যাব এমন সময় আম্মু এসে বলল সারাদিন কি করিস মোবাইলে? রান্না ঘরে আয়। একা একা রান্না করতে হিমশিম খাচ্ছি। এসব অবস্থা দেখে আমার কাঁদো কাঁদো ভাব। কোনরকম নিজেকে সামলে এটা সেটা রান্না করে তবেই মুক্তি মিলল। গোসল সের

কাজিন থেকে সতিন রম্যগল্প

অনেক দিন ধরে ফেসবুকের একটা ফিমেল আইডির মেয়েকে পটানোর চেষ্টা করছি কিন্তু সহজে সে পটে তো না'ই, আমাকে সোজা বলে আমার প্রেমিক আছে; তুমি আমাকে বন্ধু ভাবতে পারো ৷ নাহ, কষ্টই পেলাম তার উত্তর পেয়ে ৷ মেয়েটা এত সুন্দর করে কবিতা লিখতো যে তার কবিতার প্রেমে পড়ে তাকেও ভালবেসে হ্নদয়ে গেঁথে রেখেছিলাম, কিন্তু সব আশায় গুঁড়ে বালি ৷ তার থেকে বেশ কয়েকবার পিকচার চাইলে সহজে দিতে চাইতোনা, কিন্তু সেদিন প্রোপস করার আগে সে তার পিকচার প্রোফাইলে আপলোড দেয়, তার ফটো দেখে বুঝতে পারি মেয়েটা প্রচুর সুন্দরী, তার সৌন্দর্যে নতুন করে পাগল হয়ে প্রোপস করতে বাধ্য হই কিন্তু সব ব্যর্থ হয় ৷ কি আর করার তাকে বন্ধু ভেবেই চ্যাটিং করতে থাকি ৷ আমি বিবাহিত তবুও প্রেমিকা খুঁজে বেড়াচ্ছি ৷ সবাই ভাববে আমার চরিত্র ভালনা ৷ কিন্তু কি করার, বউ যদি বাসর রাতের প্রথম দিন বলে-- “আমি আপনারে স্বামী হিসেবে মানিনা আমার প্রেমিক আছে, সে বিসিএস ক্যাডার হতে চলছে ৷ সামনেই পরীক্ষা ৷ পড়াশোনার চাপে আছে সে ৷ পরীক্ষা শেষ হলেই সে আমার কাছে চলে আসবে, এবং আমরা বিয়ে করে নিবো" ৷ এমন কথা শুনে কার না হ্নদয়ে কষ্ট লাগবে? আজ বিসিএস ক্যাডার নই বল

ভুল করে ফেসবুকে গট মেরিড দিয়ে বিপদে পরলাম

রাতের তখন বারোটা। ছোট ভাই পলাশ কাতার থেকে ফোন দিয়ে বললো, কংগ্রেচুলেশন ভাই, খুব খুশি হয়েছি! আমি বললাম, খুশি হয়েছিস কেন? কি করেছি? পলাশ বললো, আপনার উপর রাগ করেছিলাম,মাফ চাই। বলেই ফোন কেটে দিল। আধা ঘণ্টা পর বড়বোন ফোন দিয়ে বললো, যা শুনলাম, সত্যি? আমি বললাম, কি শুনেছো? আর ন্যাকামি করিস না,বহু করেছিস।যাক,যা করেছিস ভালোই করেছিস। মা বাবার দিকে খেয়াল রাখিস। কালই আমি তোর দুলাভাইকে নিয়ে আসছি।বলেই সেও ফোন রেখে দিল। সকাল বেলা মোবাইলের আওয়াজে ঘুম ভাংলো। মামাতো বোন মিতু তের বার কল দিয়েছে। ফোন ধরতেই কান্না শুরু করে দিল।আমি বললাম, কি হয়েছে মিতু? মিতু কাঁদতে কাঁদতে বললো, কি হয়েছে মিতু? এই তোমার প্রেম? এই ভালবাসা? তুমি আমাকে এভাবে ধোঁকা দিতে পারলে? আমি এতোটাই ফেলনা? আমি অবাক হয়ে বললাম, কি হয়েছে বলবে তো? মিতু রেগে গিয়ে বললো, তুই আর আমার সাথে কথা বলবি না হারামজাদা! কি ভেবেছিস? মিতু মরে যাবে? এতো সহজ মেয়ে মিতু নয়। তুই আমার সাথে প্রতারণা করেছিস,এর শাস্তি তুই পাবি,এখন তুই জানবি মিতু কি চিজ! তোর পিছনে আমি মাস্তান লাগাবো, তোকে আমি খুন করবো। ফালতু, বদমাশ কোথাকার! আমি ঝিম মেরে বসে রইলাম। কি হচ্ছে কি

বাথরুমে বসে বসে মোবাইল চালাচ্ছি।

বাথরুমে বসে বসে মোবাইল চালাচ্ছি। এমন সময় হঠাৎ গার্লফ্রেন্ডের ম্যাসেজ এল, "খোদার কসম, তোমার মায়ের কসম, আমার কসম। তিন কসম। তুমি যেইখানে আছো সেখান থেকে এক ইঞ্চিও নড়বে না। নড়লে আমার আর তোমার মায়ের মরা মুখ দেখবা। আর মিথ্যা কথাও বলবা না। এক মিনিটের মধ্যে উত্তর দাও। তুমি এখন কই আছো আর কী করতেছ?" ম্যাসেজটা দেখে আমি যেন আকাশ থেকে কমডে পড়লাম। এইটা কেমন ম্যাসেজ! আমি এখন কই আছি, আর কী করতেছি এইটা ওরে কেমনে বলি? তার উপর এত বড় কসম। আমার শরীর ঘামতে শুরু করল। ঘামে শরীরের শেষ সম্বল গেঞ্জিটাও খুলে ছুরে ফেললাম। এক মিনিট সময় যে এত দ্রুত যায় তা আমার ধারণার বাইরে ছিল। এখন মিথ্যা কথাও বলা যাবে না। আমার মা এবং গার্লফ্রেন্ডের বাঁচা মরা এখন আমার হাতে। ৪০ সেকেণ্ড ভরে ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করলাম কী করা যায়। সত্যি কথা বললেতো আমার মান-সম্মান কিছুই আর থাকবে না। অবশ্য একসম বাথরুমে বসে মোবাইল চালানটা মানুষের চোখে পাপ ছোট কাজ মনে হলেও আধুনিক ছেলে-মেয়েরা এটাকে কমন করে ফেলেছে। এছাড়া আমার মা আর গার্লফ্রেন্ডের জীবন থেকে আমার মান-সম্মান বড় না। ৫৭.৫ সেকেণ্ড চলে যেতেই আমি বিদ্যুৎ গতিতে রিপ্লাই দিলাম, " বাবু, আমি

বিয়ে না করার উদ্দেশ্যে কোনো মেয়েকে দেখতে যাবেন না প্লিজ

 বিয়ে না করার উদ্দেশ্যে  কোনো মেয়েকে দেখতে যাবেন না প্লিজ। একটা মেয়েকে দেখে আসার পর যদি মেয়েটা জানতে পারে আপনি তাকে পছন্দ করেননি তাহলে মেয়েটা সত্যিই খুব কষ্ট পায়। এভাবে কাউকে কষ্ট দিবেন না। কোনো মেয়েকে দেখতে যাওয়ার আগে তার সম্পর্কে ভাল করে জেনে নিন। যদি মনে করেন, আপনার সাথে তার বিয়ে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি তবেই তাকে দেখতে যান।

জীবনের ১ম টিউশনি জুটলো পুরান ঢাকায়

জীবনের ১ম টিউশনি জুটলো পুরান ঢাকায়।মেয়ে ক্লাস ৯ম শ্রেণিতে পড়ে।সপ্তাহে তিনদিন পড়াতে হবে। ১ম দিন যেয়ে দেখি মেয়ে দেখতে আমার থেকেও বড়। আশ্চোইর্য!! মেয়ের মা হাইসা কইল... বুঝচো বাবাজী আমার মায়া কিন্তুু রুপে গুণে মাশাআল্লাহ....। আমি চমকে উঠলাম। আমি এসেছি পড়াতে পাএী দেখতে না।এসব কয় কোন উদ্দোশ্য।।। তয় হোন বাবাজী আমার মাইয়া কিন্তুু বহুত শেয়ানা আছে।পড়াশুনায় মন দেয় না।।...সারাদিন খালি শাহরুখ খানের রোমান্স দেহে। সেভেনে ৩ বার ফেল দিয়েছে!! তখন আমার হাসি এসে গেলো।এত গর্ব করে কেউ ফেল করার কথা বলতে পারে জানা ছিল না।...ওওও!!তাইত বলি। কি কও??? কিছুনা।আচ্চা সেসব কথা বাদ দাও, আমার মাইয়ারে পড়াইবা, যেভাবে হোক ১০ম শ্রেনি পাশ করাবা।মাইয়ারে ত বিয়া দিতে হইবো??? জ্বি আচ্ছা..... কোনো চিন্তা করবেন্না। আমি আছি।।। ১ম দিন.... মেয়ের রোমান্টিকতাকে পাশকাটিয়ে পড়ানো শেষ করলাম.... ২য় দিন.......গিয়ে বাসায় নক করলাম, দরজা খুলতেই অন্দরমহল থেকে মেয়ের মা জিঙ্গেস করলো কেডা আইছে?? মেয়ে মিষ্টি গলায় বলল,, আব্বে মাষ্টর হালায় আইছে। সেদিনই মাষ্টারি ছেড়ে দিলাম। এতসুন্দর করে মাষ্টর হালা ডাক শুনার পর মাষ্টারি করার আগ্রহ আর রই

আমার ছোট খালামনির মেয়ে নোরা

আমার ছোট খালামনির মেয়ে নোরা ক্লাস ফাইভে পড়ে। ওদের বাসায় বেড়াতে গেছি অনেকদিন পর। তো রাতে খাওয়া দাওয়া শেষে নোরা আমার রুমে আসলো… খাটে বসে বললো,'ভাইয়া একটা গল্প শোনাও।' এইসব ব্যাপারে ক্রিয়েটিভিটির অভাব আমার কোনোকালেও ছিলো না। আমি সাথে সাথে শুরু করলাম, 'এক দেশে ছিলো এক ভুত।ভুতটা ছিলো অনন্ত জলিলের বিশাল ফ্যান।' 'উহু,নোরা বাধা দিলো;এইসব বানানো ভুতের গল্পে চলবে না।সত্যি কোনো গল্প বলো।' আচ্ছা ব্যাপার না।আমি একটু চিন্তা করে আবার শুরু করলাম, 'এক জংগলে ছিলো একটা ভীতু টাইপের বাঘ।সে এতোটাই ভীতু ছিলো যে,ছাগলের ডাক শুনলেও তার হার্ট এটাক হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হতো।' 'আরে ধুরর...আমারে কি বাচ্চা মেয়ে পাইছো?!নোরা আমার উপর অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে বললো,এইসব ছেলে ভুলানো গল্প বাদ দিয়ে একটু অন্যরকম কিছু বলো।' 'অন্যরকম কিছু বলতে?' নোরা এদিক ওদিক তাকিয়ে আস্তে আস্তে বললো,'একটা প্রেমের গল্প বলো।সত্যি প্রেমের গল্প।' 'এই মেয়ে বলে কি!!আমি যারপরনাই টাস্কিত!ঐ,তুই প্রেম ভালোবাসাও বুঝিস?' 'ভাইয়া..ডোন্ট বি ফানি,ওকে?আমি কোনো ফিডার খাওয়া মেয়ে না,আমি ক

টিউশনির গল্প ধোকা খেলাম

শপিং এর কথা শুনলেই মনটা একদম ফুরফুরে হয়ে যায়।আন্টির কথা শুনে মনের মধ্যে লাড্ডু ফুটে উঠল।আমাকে নিয়ে শপিং যাবে!! রাস্তায় যেতে যেতে ভাবছি কি রকমের মধ্যে ড্রেস নিলে ভালো হবে।বেশ কনফিউশনে পরে গেলাম। আন্টি হঠাৎ ভালো হয়ে গেলো কিভাবে!! মাস ফুরিয়ে আরেক মাসের অর্ধেক না যেতে যে বেতন দেয় না,যার কাছ থেকে কোনো ঈদেই বোনাস পাই নি সে নাকি আমায় নিয়ে শপিং যাবে!! যাই হোক আন্টি তো নিজেই বললেন আমাকে যেতে।মনে হচ্ছে এবার আয়ান(আমার ছাত্র)পরীক্ষায় বেশি নাম্বার পেয়েছে বলে হয়তো আন্টি আমাকে যোগ্য টিচার হিসেবে গিফট্ দিতে চাইছে। বাহ এবারের ঈদে তাহলে বোনাস হিসেবে আন্টি শপিং করে দেবে।দেরি করে বেতন দিতো বলে আন্টিকে মনে মনে এতোদিন কত কি না বলেছি।ছি ছি আমার একদমই ঠিক হয় নি। ভাবতে ভাবতে দেখি আন্টি আবার কল দিয়েছেন। কোথায় তুমি! এইতো কাছেই আন্টি আর দুই মিনিট লাগবে। ফোন কেটে ভাবছি কি কিনব এবার! শাড়ী নিলে কেমন হয়!!একটা গ্রিন কালারের মধ্যে শাড়ীই নেই তাহলে। ভাবতে ভাবতে স্টুডেন্টস এর বাসায় চলে এলাম।আন্টি ঘরের চাবিটা হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন,একটু শপিং যাবো ওদের নিয়ে।বাসা একদম ফাকা হয়ে যাবে।আজকাল তো চোর ডাকাতের অভাব নেই।

All Bangla Islamic Website List

1.  Islamic Win Blog  Bangla Islamic Website 2.  উস্তাদ নুমান আলী খান 3.  Muslim Media  Another Best Bangla Islamic Site 4.  নাস্তিকদের প্রশ্নের জবাব  এক সূরাতেই সফলতা। অমুসলিম মাত্রই কি কাফির মহানবীর বিছানা          মহানবীর  কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য 5.  কোরাণিক ক্যানভাসে নবী মূসা 6.  Al Quran Bangla  শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। 7.  Bangladesh haj Management Portal 8.  Bangladeshi Islamic Center 9.  হালাল উপার্জন 10.  সুন্নাহর আলোকে জুমআর খুতবা 11.  Bangla Hadis 12.  ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায় 13.  Quraner Kotha-কুরআনের কথা 14.  Our Holy Quran 15.  Islam Can 16.  সুফিবাদ 17.  আমাদের পবিত্র কোরআন ১৮.  Islamic Lectures of Hamidur Rahman Sir ১৯.  সুন্নি ডটকম ডট বিডি ২০.  MINAR MEDIA ২১.  Al Quran Bd 22.  ওয়ার্ল্ড উম্মাহ্ নেটওয়ার্ক 23.  Complete Bangla Translation & Tafseer 24.  কুরআনের আলো 25.  আমার স্পন্দন 26.  Sheikh Ahmed Deedat 28.  ইসলামী বই 29.  PDF Islamic Boi 30.  ইসলামিক ভিডিও লেকচার 31

Bngla Funny Golpo কাজের মেয়ের প্রেম

শুয়ে শুয়ে ফেসবুকিং করছি। কাজের বেটি জরি এসে আমার পায়ে সালাম করা শুরু করলো।সে আমাদের দূর সম্পর্কে আত্মীয়। আমি বললাম, ব্যাপার কি জরি?সালাম করে করে পায়ের চামড়া খুলে ফেলছো কেন? bangla funny golpo জরি বললো, শুভ সংবাদ, ভাইজান, আম্মা রাজি হইছে। আমি বললাম, কিসে রাজি হইছে? জরি শরম পাওয়ার অভিনয় করে বললো, আম্মারে বলছি, আপনে আমারে পছন্দ করেন! আমি একলাফে বিছানা ছেড়ে নেমে পড়লাম। bangla funny golpo রিয়ার সাথে আমার প্রেম । সে আমার খালাতো বোন।মা কিছুতেই রিয়াকে মেনে নেবে না। গতকাল রাতে মা আমাকে ডেকে পাঠালেন। গিয়ে দেখি মা জরির সাথে গল্প করছে। বললেন, হয় রিয়া না হয় আমি, একজনকে বেছে নিবি। কাকে চাস তুই? রাস্তার একটা ফকিন্নি বিয়ে করে আন,মেনে নেব।তবু রিয়া নয়।রিয়ার সাথে তোর সম্পর্ক হলে আমি গলায় দড়ি দেবো। সাথে সাথে রিয়াকে ফোন দিয়ে বললাম, জামাই চাও না খালা চাও? রিয়া অবাক হয়ে বললো, মানে কি? মা বলছে তোমার সাথে বিয়ে হলে গলায় দড়ি দেবে! রিয়া বললো, মা চাও না প্রেমিকা চাও? আমি অবাক হয়ে বললাম, মানে কি? তোমার সাথে বিয়ে না হলে আমি গলায় দড়ি দেবো! মাইনক্যা চিপার উপর আরও যদি কোন চিপা থাকে, আমি সেখানে পড়ে গেলাম

আপু তোমার জামাটা সুন্দর

আপু তোমার জামাটা সুন্দর কথাটা শুনে পিছনে ফিরে তাকালাম, দেখি ২/৩টা বাচ্চা মেয়ে জীর্ণ জামাকাপড় পরনে দাঁড়িয়ে আছে। আমি আর আমার বান্ধবী তন্বী শপিং করতে গেছিলাম। ফুটপাত দিয়ে আসার পথে এটা শুনে থমকে গেলাম। দুই বান্ধবী এগিয়ে গেলাম ওদের কাছে। জানতে চাইলাম জামা সুন্দর বলতে কি বলছো? কোন জামা সুন্দর? মাঝখান থেকে ৮/৯বছরের মেয়েটি বলে উঠলো আপা আপনার গায়ের জামাটা সুন্দর তাই বলছি। মাফ করে দেন আপা আর বলবনা। তখন আমরা কি বলবো বুঝতে পারিনি। অবাক হয়ে চুপ করে ছিলাম দুজন। নিরবতা ভেঙ্গে তন্বী বললো, _তোমাদের বাসা কোথায়? _মেয়েটি বলে, বাসা নাই আপা ফুটপাতে কাগজ কুড়াই আর ওইদিকে একটা পলিথিনের বেঁড়ার ঘরে আমরা থাকি। আমরা বুঝে গেছি সব আর বলতে হয়নি। _তোমরা কাপড় পেয়েছো ঈদের? _আপা, এক বেলা খেতে পারলেই খুশি আর কাপড় লাগবে না। ওদের সাথে কথা বলে বুঝলাম, ওদের একটা চাহিদা আছে, ইচ্ছা আছে যে কেউ ওদের কিছু দিক। তাইতো এরকম দাঁড়িয়ে অন্যদের কেনাকাটা আর যাওয়া আসা দেখে। আমরা বড়লোক না তেমন, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মেছি আমরা ও কেনাকাটা করে ফেলেছি শুধু দুজনের'ই জুতা কেনা বাকি রয়ে গেছিলো। আমাদের কাছে এত টাকা ও নেই যে ওদের ৩জনকে খুশি ক

মেয়েদের কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে বুঝে নিন তারা কেমন

মেয়েদের কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে বুঝে নিন তারা কেমন ১) যাদের ঠোঁটের নিচে তিঁল আছে তাদের বয়ফ্রেন্ডও আছে আবার এক্সও আছে।তারা দেখতে কিউট হলেও ডেঞ্জারাস হয়। ২) যারা কথায়,কথায় রেগে যায় তাদের মন সরল ও ভালো হয়। তারা কাউকে ছ্যাঁকা দিতে পারেনা, অতিরিক্ত সরলতার কারণে অনেকসময় নিজেরাই ছ্যাঁকা খেয়ে বসে থাকে। ৩) যারা একটু ইমোশনাল কথাবার্তা হলেই কান্না করে দেয় তারা পার্ফেক্ট ওয়ান হয়! তাদের সাথে রিলেশনে যাওয়া যায় কিন্তু ভাঙা যায়না। ৪) যারা অতি সামান্য তারিফে খুশিতে লাল টমেটো হয়ে যায় তারা খুবই পজেটিভ মাইন্ডের হয়। সবকিছুই পজেটিভলি নেয়, তাই সামান্য তারিফেই খুশি হয়। ৫) যারা অতিরিক্ত চাপা মারে মানে, আমার বাবার প্যারিসে হোটেল আছে, লন্ডনে ফ্ল্যাট আছে এইসব চাপা মারা মেয়েরা খুবই পল্টিবাজ হয়। এদের কখনো কিছু দিয়ে খুশি করতে পারবেন না! স্বর্ণের রিং দিলে বলবে ডায়মন্ডের রিং কই?  ৬) যারা বেশি নাকে ঘামে তারা টিউবলাইট টাইপের হয়! মানে তারা কখনো সঠিক সময়ে কিছু বোঝেনা, সবকিছুই পরে বোঝে। ৭) যারা কথায়,কথায় ইংলিশ বলে তারা প্রচন্ড ড্রামাটিক হয়। তারা রিয়েল লাইফে থেকেও মনে করে এরা হেভেনে আছে। ৮) যাদের রোদের মধ্যে বে