মেয়েদের কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে বুঝে নিন তারা কেমন
১) যাদের ঠোঁটের নিচে তিঁল আছে তাদের বয়ফ্রেন্ডও আছে আবার এক্সও আছে।তারা দেখতে কিউট হলেও ডেঞ্জারাস হয়।
২) যারা কথায়,কথায় রেগে যায় তাদের মন সরল ও ভালো হয়। তারা কাউকে ছ্যাঁকা দিতে পারেনা, অতিরিক্ত সরলতার কারণে অনেকসময় নিজেরাই ছ্যাঁকা খেয়ে বসে থাকে।
৩) যারা একটু ইমোশনাল কথাবার্তা হলেই কান্না করে দেয় তারা পার্ফেক্ট ওয়ান হয়! তাদের সাথে রিলেশনে যাওয়া যায় কিন্তু ভাঙা যায়না।
৪) যারা অতি সামান্য তারিফে খুশিতে লাল টমেটো হয়ে যায় তারা খুবই পজেটিভ মাইন্ডের হয়। সবকিছুই পজেটিভলি নেয়, তাই সামান্য তারিফেই খুশি হয়।
৫) যারা অতিরিক্ত চাপা মারে মানে, আমার বাবার প্যারিসে হোটেল আছে, লন্ডনে ফ্ল্যাট আছে এইসব চাপা মারা মেয়েরা খুবই পল্টিবাজ হয়। এদের কখনো কিছু দিয়ে খুশি করতে পারবেন না! স্বর্ণের রিং দিলে বলবে ডায়মন্ডের রিং কই?
৬) যারা বেশি নাকে ঘামে তারা টিউবলাইট টাইপের হয়! মানে তারা কখনো সঠিক সময়ে কিছু বোঝেনা, সবকিছুই পরে বোঝে।
৭) যারা কথায়,কথায় ইংলিশ বলে তারা প্রচন্ড ড্রামাটিক হয়। তারা রিয়েল লাইফে থেকেও মনে করে এরা হেভেনে আছে।
৮) যাদের রোদের মধ্যে বের হলেই চোখ দিয়ে পানি আসে তারা প্রচন্ড দুঃখী টাইপের হয়। কোন সুখের মহলেও তারা দুখ খোঁজে।
৯) যাদের হাসি সুন্দর তাদের মনও সুন্দর! তবে ভুলেও এদের কান্না করতে দেওয়া যাবেনা। ওদের কান্না প্রচন্ড বিদঘুটে হয়।
১০) যারা বেশি অহংকারি! উদাহরণ হিসেবে বলি, পাব্লিক ভার্সিটিতে চান্স পেয়ে যে মেয়েকে ধরা,ছোঁয়া যায়না সেই মেয়েগুলো প্রচন্ড রেয়ার হয়। তবে তাদের কপালে টাকলা জামাই নিশ্চিত।
১) যাদের ঠোঁটের নিচে তিঁল আছে তাদের বয়ফ্রেন্ডও আছে আবার এক্সও আছে।তারা দেখতে কিউট হলেও ডেঞ্জারাস হয়।
২) যারা কথায়,কথায় রেগে যায় তাদের মন সরল ও ভালো হয়। তারা কাউকে ছ্যাঁকা দিতে পারেনা, অতিরিক্ত সরলতার কারণে অনেকসময় নিজেরাই ছ্যাঁকা খেয়ে বসে থাকে।
৩) যারা একটু ইমোশনাল কথাবার্তা হলেই কান্না করে দেয় তারা পার্ফেক্ট ওয়ান হয়! তাদের সাথে রিলেশনে যাওয়া যায় কিন্তু ভাঙা যায়না।
৪) যারা অতি সামান্য তারিফে খুশিতে লাল টমেটো হয়ে যায় তারা খুবই পজেটিভ মাইন্ডের হয়। সবকিছুই পজেটিভলি নেয়, তাই সামান্য তারিফেই খুশি হয়।
৫) যারা অতিরিক্ত চাপা মারে মানে, আমার বাবার প্যারিসে হোটেল আছে, লন্ডনে ফ্ল্যাট আছে এইসব চাপা মারা মেয়েরা খুবই পল্টিবাজ হয়। এদের কখনো কিছু দিয়ে খুশি করতে পারবেন না! স্বর্ণের রিং দিলে বলবে ডায়মন্ডের রিং কই?
৬) যারা বেশি নাকে ঘামে তারা টিউবলাইট টাইপের হয়! মানে তারা কখনো সঠিক সময়ে কিছু বোঝেনা, সবকিছুই পরে বোঝে।
৭) যারা কথায়,কথায় ইংলিশ বলে তারা প্রচন্ড ড্রামাটিক হয়। তারা রিয়েল লাইফে থেকেও মনে করে এরা হেভেনে আছে।
৮) যাদের রোদের মধ্যে বের হলেই চোখ দিয়ে পানি আসে তারা প্রচন্ড দুঃখী টাইপের হয়। কোন সুখের মহলেও তারা দুখ খোঁজে।
৯) যাদের হাসি সুন্দর তাদের মনও সুন্দর! তবে ভুলেও এদের কান্না করতে দেওয়া যাবেনা। ওদের কান্না প্রচন্ড বিদঘুটে হয়।
১০) যারা বেশি অহংকারি! উদাহরণ হিসেবে বলি, পাব্লিক ভার্সিটিতে চান্স পেয়ে যে মেয়েকে ধরা,ছোঁয়া যায়না সেই মেয়েগুলো প্রচন্ড রেয়ার হয়। তবে তাদের কপালে টাকলা জামাই নিশ্চিত।
কারো সাথে মিলে গেলে কতৃপক্ষ দায়ী নয়!
Comments
Post a Comment